সর্বশেষঃ
সাবেক ১২ মন্ত্রীসহ ১৪ জনকে আজ হাজির করা হচ্ছে ট্রাইব্যুনালে দীপু মনির সুপারিশে মাউশিতে তিন হাজার পদায়ন দেশে মাথাপিছু আয় ২৫৯৩ ডলার এলো অগাস্টে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমলেও খাদ্য মূল্যস্ফীতিতে অস্বস্তি রয়ে গেছে স্বর্ণের দাম ইতিহাসের সব রেকর্ড ভেঙে গেল অর্থমন্ত্রী: জলবায়ু পরিবর্তনে ৩০ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন, মাত্র ২ বিলিয়ন পেলে যায় জান বাজি স্বর্ণের দাম নতুন রেকর্ডে পৌঁছেছে, আবার বৃদ্ধি ফখরুল জানান, কিছু রাজনৈতিক দল নির্বাচনে শঙ্কা সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে বিএনপি বললো, ফ্যাসিস্ট শাসনে ধ্বংসপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলো আবার ক্ষমতায় আনবে তারেক রহমানের আশঙ্কা: সহজভাবে নেওয়া ভুলের সংকেত সবকিছু এখন পর্যন্ত ইতিবাচক: সাদিক কায়েম ছাত্রদলের ভিপি প্রার্থী বলেছেন, রিটার্নিং কর্মকর্তার অনুমতি নিয়েই ঢুকেছি
বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবার ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়ালো

বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবার ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়ালো

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবারও গুরুত্বপূর্ণ স্তরে পৌঁছেছে। বুধবার দিনের শেষে গ্রস রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ৩১ দশমিক ৩৩ বিলিয়ন ডলার। একই সময়ে, আন্তর্জাতিক অর্থ সংস্থা আইএমএফের হিসাব পদ্ধতি অনুযায়ী (বিপিএম৬) রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ২৬ দশমিক ৩১ বিলিয়ন ডলার। এর আগে গত রোববার এর পরিমাণ ছিল গ্রস রিজার্ভে ৩০ দশমিক ৮৬ বিলিয়ন ডলার এবং আইএমএফের হিসাব অনুযায়ী ২৫ দশমিক ৮৭ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংক এসব তথ্য প্রকাশ করেছে।

গত জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহে, বাংলাদেশ এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) মাধ্যমে ২ মার্কিন ডলার পরিশোধের পর তার রিজার্ভ কমে যায়। এর ফলে গ্রস রিজার্ভ হয় ২৯ দশমিক ৫৩ বিলিয়ন ডলার এবং আইএমএফের হিসাব অনুযায়ী সেই সময়ে ছিল ২৪ দশমিক ৫৬ বিলিয়ন ডলার।

অপর দিকে, রেমিট্যান্সের প্রবৃদ্ধি, রপ্তানির আয় বৃদ্ধি এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার ঋণের অবদান সাধারণ অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। এর ফলস্বরূপ, গত জুন শেষে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার গ্রস রিজার্ভ পৌঁছেছিল ৩১ দশমিক ৭২ বিলিয়ন ডলার—যা গত ২৮ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর আগে, ২০২৩ সালের মার্চের শুরুতে, রিজার্ভ ৩২ বিলিয়ন ডলারের নিচে নামে। সেই সময়, বিপিএম৬ অনুসারে রিজার্ভ ছিল ২৬ দশমিক ৬৯ বিলিয়ন ডলার। এবং, ২০২৩ সালের জুনে এই হিসাব অনুযায়ী রিজার্ভ ছিল ২৪ দশমিক ৭৫ বিলিয়ন ডলার।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রিজার্ভের মাইলফলক ছিল ২০২১ সালের আগস্টে, যখন এটি ৪৮ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গিয়েছিল। এরপর এটি ধারাবাহিকভাবে কমে যেতে থাকে, এবং ২০২৩ সালের জুলাই শেষে তা ২০ দশমিক ৪৮ বিলিয়ন ডলারে নেমে আসে। তবে, সরকারের বিভিন্ন ধরনের নীতি, অর্থ পাচারে কঠোর নিয়ন্ত্রণ এবং হুন্ডি প্রবাহ কমে যাওয়ার ফলে দেশের প্রবাসী আয় উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রবাসী আয় প্রায় ২৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ৩০ দশমিক ৩৩ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY Shipon tech bd